টাইমস রিপোর্ট: বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেছেন, যুদ্ধ করাকালীন সময়ে জিয়াউর রহমান পাকিস্তানি জাহাজের একজন অস্ত্র খালাসি হিসেবে কাজে নিয়োজিত ছিলেন। সেখান থেকে তাকে জোর করে ধরে এনে কালুরঘাট বেতারকেন্দ্রে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রটি পাঠ করানো হয়েছে। আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে চাই, জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষক ছিলেন না। তিনি ছিলেন তিন নম্বর পাঠক।
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের ৭০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বুধবার (৩ জুলাই) বিকেলে চৌদ্দগ্রাম বাজারে উপজেলা আওয়ামীলীগ আয়োজিত এক জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মাহবুব উল আলম হানিফ আরও বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা কোন গোল টেবিলের আলোচনার মাধ্যমে আসেনি। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ, ত্রিশ লাখ মানুষ শহীদ ও দুই লাখ মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে এদেশের স্বাধীনতা অর্জন হয়েছে।
নতুন সংসদের বিএনপির একজন সংসদ সদস্য মিমাংশিত এই বিষয়টিকে নিয়ে আবারও ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আমি বিএনপির ওই সাংসদের বক্তব্যের তুমুল বিরোধীতা করে স্বাধীনতার পক্ষোবোক্ত প্রমাণ দিয়েছি যে, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে এদেশ স্বাধীন হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাসী ছিলেন না। তিনি ছিলেন পাকিস্তানের ধারক ও বাহক। যদি স্বাধীনতার স্বপক্ষের লোক হয়ে থাকতেন, একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে কখনও রাজাকার-আলবদরদেরকে এদেশের প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসাতেন না।
উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আবদুস সোবহান ভুঁইয়া হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক এমপি।
সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য সরোয়ার বাহার বাদশা, চৌদ্দগ্রাম পৌর মেয়র মিজানুর রহমান, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান এবিএম এ বাহার, জেলা আ.লীগ নেতা আলী হোসেন চেয়ারম্যান, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রাশেদা আখতার, জেলা আ.লীগ নেতা সামছুল আলম মজুমদার, কামাল উদ্দিন, উপজেলা আ.লীগ নেতা আকতার হোসেন পাটোয়ারী, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবুল হাশেম,
ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক হেলাল, জিএম জাহিদ হোসেন টিপু, শাহজালাল মজুমদার, মাহবুব হোসেন মজুমদার, সৈয়দ আহাম্মদ খোকন, জয়নাল আবেদীন খোরশেদ, মোশারেফ হোসেন, কাজী জাফর, আ’লীগ নেতা কামরুল হাসান মুরাদ, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারন সম্পাদক এএসএম শাহীন মজুমদার, জেলা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক লোকমান হোসেন রুবেল, পৌর যুবলীগ সভাপতি আবদুল হক।
এ ছাড়াও সমাবেশে বিভিন্ন পর্যায়ের আ.লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, শ্রমিকলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগসহ অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের ৭০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বুধবার (৩ জুলাই) বিকেলে চৌদ্দগ্রাম বাজারে উপজেলা আওয়ামীলীগ আয়োজিত এক জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মাহবুব উল আলম হানিফ আরও বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা কোন গোল টেবিলের আলোচনার মাধ্যমে আসেনি। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ, ত্রিশ লাখ মানুষ শহীদ ও দুই লাখ মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে এদেশের স্বাধীনতা অর্জন হয়েছে।
নতুন সংসদের বিএনপির একজন সংসদ সদস্য মিমাংশিত এই বিষয়টিকে নিয়ে আবারও ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আমি বিএনপির ওই সাংসদের বক্তব্যের তুমুল বিরোধীতা করে স্বাধীনতার পক্ষোবোক্ত প্রমাণ দিয়েছি যে, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে এদেশ স্বাধীন হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাসী ছিলেন না। তিনি ছিলেন পাকিস্তানের ধারক ও বাহক। যদি স্বাধীনতার স্বপক্ষের লোক হয়ে থাকতেন, একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে কখনও রাজাকার-আলবদরদেরকে এদেশের প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসাতেন না।
উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আবদুস সোবহান ভুঁইয়া হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক এমপি।
সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য সরোয়ার বাহার বাদশা, চৌদ্দগ্রাম পৌর মেয়র মিজানুর রহমান, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান এবিএম এ বাহার, জেলা আ.লীগ নেতা আলী হোসেন চেয়ারম্যান, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রাশেদা আখতার, জেলা আ.লীগ নেতা সামছুল আলম মজুমদার, কামাল উদ্দিন, উপজেলা আ.লীগ নেতা আকতার হোসেন পাটোয়ারী, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবুল হাশেম,
ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক হেলাল, জিএম জাহিদ হোসেন টিপু, শাহজালাল মজুমদার, মাহবুব হোসেন মজুমদার, সৈয়দ আহাম্মদ খোকন, জয়নাল আবেদীন খোরশেদ, মোশারেফ হোসেন, কাজী জাফর, আ’লীগ নেতা কামরুল হাসান মুরাদ, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারন সম্পাদক এএসএম শাহীন মজুমদার, জেলা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক লোকমান হোসেন রুবেল, পৌর যুবলীগ সভাপতি আবদুল হক।
এ ছাড়াও সমাবেশে বিভিন্ন পর্যায়ের আ.লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, শ্রমিকলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগসহ অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন