চৌদ্দগ্রাম সত্যান্বেষী: কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের গুণবতী-পদুয়া রোডে সিএনজি অটোরিকশা চালকদের বেড়েছে দৌরাত্ম বাড়ছে যাত্রী হয়রানি।সম্প্রতি যাত্রীদের কাছ থেকে বিভিন্ন অজুহাতে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় ও যাত্রী হয়রানির অভিযোগ পাওয়া গেছে চালকদের উপর।
এ নিয়ে গত সোমবার (১৯শে আগষ্ট) গুণবতী-পদুয়া রোডের কুঞ্জশ্রীপুর সংলগ্ন ফেরীঘাট মোড়ে স্থানীয় জনগণ ও তরুণরা প্রতিবাদে বিক্ষোভ জানায়।বিক্ষোভের অংশ হিসেবে গুণবতী-পদুয়া রোডে টানা ২ ঘন্টা সিএনজি চালিত অটোচলাচল বন্ধ থাকে। পরবর্তিতে স্থানীয় আলকরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক হেলালের আশ্বাস ও নির্দেশে প্রতিবাদিরা বিক্ষোভ থামায় এবং যানচলাচল স্বাভাবিক হয়ে আসে।এছাড়াও চৌদ্দগ্রাম থানা পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে এসে ঘটনার সত্যতা যাচাই করে সবাইকে সচেতন করার চেষ্টা করে।
স্থানীয়রা অভিযোগ জানিয়েছে নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে অতিরিক্ত ভাড়া দাবী ও পথে পথে যাত্রী হয়রানি করছে এই রুটের সিএনজি চালকগণ। তাদের অভিযোগে শোনা যায় গুণবতী বাজার হতে কুঞ্জশ্রীপুর সংলগ্ন ফেরীঘাট মোড়ের নির্ধারিত ভাড়া ৫ টাকা থাকলেও এরচেয়ে বেশি আদায় করছে চালকরা।দিনের আলো নিভে রাত হতে না হতেই তাদের দৌরাত্ম বেড়ে যায় আরও।
চালকরা অতিরিক্ত ভাড়া না দিলে বহন করছেনা যাত্রী,অনেকসময় সিএনজি খালি থাকলেও উল্যেখ্য ফেরীঘাট মোড়,উল্কা মার্কেট ও ছুট্টু মিয়ার দোকান সিএনজি স্টপেজের যাত্রীদের নিতে চায়না।বিনিময়ে দাবী করে অতিরিক্ত ভাড়া।কেউ সরাসরি প্রতিবাদ জানালে অকথ্য আচরণ করে এমন অভিযোগও পাওয়া গেছে।
প্রসঙ্গত ফেরীঘাট মোড়ের এই স্টপেজ থেকে কুঞ্জশ্রীপুর,রাজভল্লবপুর,কেন্দুয়া,সাহেবনগরসহ গ্রামগুলোর অসংখ্য জনসাধারণ সিএনজির জন্য অপেক্ষায় থাকে।এই পথে সবচেয়ে বেশি চলাচল করে স্কুল,কলেজ,মাদ্রাসা পড়ুয়া ছাত্রছাত্রীসহ কর্মজীবী ও সাধারণ বাজারমুখী জনগন।প্রতিনিয়ত তারাই ভোগান্তির স্বীকার হচ্ছে।
এলাকার স্থানীয় মুরুব্বি ও মহিলাদের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন,অতিরিক্ত ভাড়া দাবী করছে,অনেক সময় দাঁড়িয়ে থাকার পরও সিএনজি চালকরা নিতে চায়না।অনেক সময় সিএনজিতে উঠে বসলে ফেরীঘাট যাবে বললেই তাৎক্ষনিক নামিয়ে দিচ্ছে যাত্রীদের।
এই পথে চলাচল করা স্কুল,কলেজ,মাদ্রাসা পড়ুয়াদের কাছে জানা যায়,দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার পরো তারা সিএনজি পাচ্ছেনা,যাতে করে দেরী হয়ে যায় ক্লাসের।মাঝেমাঝে সিএনজির ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত ঝুকিপুর্ণ যাত্রী হিসেবে আসার পরও দিতে হচ্ছে বাড়তি ভাড়া।
এই রোডে চলাচল করা সিএনজি চালকদের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন,সিএনজি গ্যাসের দাম বৃদ্ধি ও অন্যান্য খরচাদি বেড়ে যাওয়ার কারণে তারা অতিরিক্ত ভাড়া দাবী করছে।
কিন্তু জনসাধারণ জানিয়েছেন গ্যাসের দাম লিটারপ্রতি ৫ টাকা বৃদ্ধি পেলেও অন্য রুটের চালকরা তা ঠিকই পুষিয়ে নিচ্ছে,যত সমস্যা এই ফেরীঘাটের যাত্রীদের নিয়েই।
এ নিয়ে গত সোমবার (১৯শে আগষ্ট) গুণবতী-পদুয়া রোডের কুঞ্জশ্রীপুর সংলগ্ন ফেরীঘাট মোড়ে স্থানীয় জনগণ ও তরুণরা প্রতিবাদে বিক্ষোভ জানায়।বিক্ষোভের অংশ হিসেবে গুণবতী-পদুয়া রোডে টানা ২ ঘন্টা সিএনজি চালিত অটোচলাচল বন্ধ থাকে। পরবর্তিতে স্থানীয় আলকরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক হেলালের আশ্বাস ও নির্দেশে প্রতিবাদিরা বিক্ষোভ থামায় এবং যানচলাচল স্বাভাবিক হয়ে আসে।এছাড়াও চৌদ্দগ্রাম থানা পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে এসে ঘটনার সত্যতা যাচাই করে সবাইকে সচেতন করার চেষ্টা করে।
স্থানীয়রা অভিযোগ জানিয়েছে নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে অতিরিক্ত ভাড়া দাবী ও পথে পথে যাত্রী হয়রানি করছে এই রুটের সিএনজি চালকগণ। তাদের অভিযোগে শোনা যায় গুণবতী বাজার হতে কুঞ্জশ্রীপুর সংলগ্ন ফেরীঘাট মোড়ের নির্ধারিত ভাড়া ৫ টাকা থাকলেও এরচেয়ে বেশি আদায় করছে চালকরা।দিনের আলো নিভে রাত হতে না হতেই তাদের দৌরাত্ম বেড়ে যায় আরও।
চালকরা অতিরিক্ত ভাড়া না দিলে বহন করছেনা যাত্রী,অনেকসময় সিএনজি খালি থাকলেও উল্যেখ্য ফেরীঘাট মোড়,উল্কা মার্কেট ও ছুট্টু মিয়ার দোকান সিএনজি স্টপেজের যাত্রীদের নিতে চায়না।বিনিময়ে দাবী করে অতিরিক্ত ভাড়া।কেউ সরাসরি প্রতিবাদ জানালে অকথ্য আচরণ করে এমন অভিযোগও পাওয়া গেছে।
প্রসঙ্গত ফেরীঘাট মোড়ের এই স্টপেজ থেকে কুঞ্জশ্রীপুর,রাজভল্লবপুর,কেন্দুয়া,সাহেবনগরসহ গ্রামগুলোর অসংখ্য জনসাধারণ সিএনজির জন্য অপেক্ষায় থাকে।এই পথে সবচেয়ে বেশি চলাচল করে স্কুল,কলেজ,মাদ্রাসা পড়ুয়া ছাত্রছাত্রীসহ কর্মজীবী ও সাধারণ বাজারমুখী জনগন।প্রতিনিয়ত তারাই ভোগান্তির স্বীকার হচ্ছে।
এলাকার স্থানীয় মুরুব্বি ও মহিলাদের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন,অতিরিক্ত ভাড়া দাবী করছে,অনেক সময় দাঁড়িয়ে থাকার পরও সিএনজি চালকরা নিতে চায়না।অনেক সময় সিএনজিতে উঠে বসলে ফেরীঘাট যাবে বললেই তাৎক্ষনিক নামিয়ে দিচ্ছে যাত্রীদের।
এই পথে চলাচল করা স্কুল,কলেজ,মাদ্রাসা পড়ুয়াদের কাছে জানা যায়,দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার পরো তারা সিএনজি পাচ্ছেনা,যাতে করে দেরী হয়ে যায় ক্লাসের।মাঝেমাঝে সিএনজির ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত ঝুকিপুর্ণ যাত্রী হিসেবে আসার পরও দিতে হচ্ছে বাড়তি ভাড়া।
এই রোডে চলাচল করা সিএনজি চালকদের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন,সিএনজি গ্যাসের দাম বৃদ্ধি ও অন্যান্য খরচাদি বেড়ে যাওয়ার কারণে তারা অতিরিক্ত ভাড়া দাবী করছে।
কিন্তু জনসাধারণ জানিয়েছেন গ্যাসের দাম লিটারপ্রতি ৫ টাকা বৃদ্ধি পেলেও অন্য রুটের চালকরা তা ঠিকই পুষিয়ে নিচ্ছে,যত সমস্যা এই ফেরীঘাটের যাত্রীদের নিয়েই।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন