কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে সম্পত্তি দখলে বাধা দেয়ায় মা ও প্রবাসী ছেলেসহ তিনজনকে কুপিয়ে হত্যা চেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বুধবার (২৮ আগস্ট) উপজেলার কনকাপৈত ইউনিয়নের দৌলতপুর মধ্যমপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। এঘটনায় থানায় ও ইউপি কার্যালয়ে পৃথক অভিযোগ দায়ের করেছে ভুক্তভোগী জয়নাল আবেদীনের পরিবার।
অভিযোগে সূত্রে গেছে, দৌলতপুর গ্রামের জয়নাল আবেদীন জীবিকার তাগিদে ২০১৭ সালে বাইরান চলে যান। এ সুযোগে পাশের বাড়ির হাবিবুর রহমান জোরপূর্বক ১১৬ দাগের নাল সম্পত্তি ও ৮৫ দাগের বি.এস দাগের সম্পত্তিতে ঘর নির্মাণ করে ভোগ দখল করে আসছে। সম্প্রতি জয়নাল আবেদীন ছুটিতে দেশে আসে এবং সম্পত্তি ফেরত চাইলে তারা উল্টো প্রাণনাশের হুমকি দেয় তাকে। প্রবাসী জয়নাল আবেদীন বিষয়টি স্থানীয় গ্রামবাসীদের জানালে শালিস বৈঠক বসে। বৈঠকে তারা উল্টো উত্তেজিত হয়ে জয়নালের পরিবারকে দেখে নেয়ার হুমকি দেয়।
পরে গত সোমবার প্রবাসী জয়নাল আবেদীন ইউপি চেয়ারম্যান বরাবরে সম্পত্তি ফেরত ও বিচার চেয়ে লিখিত অভিযোগ দেন। এতে ক্ষীপ্ত হয়ে বুধবার মৃত ফজলের রহমানের ছেলে হাবিবুর রহমান, তার ছেলে আবদুল কাদের, ইউনুছ মিয়া ভূঁইয়ার ছেলে মো. মিলন, আবদুল করিম বাদশা, কামাল উদ্দিনের ছেলে শাহাদাত হোসেন অপুর নেতৃত্বে ৮-১০ জন লোক একত্রিত হয়ে প্রবাসী জয়নাল আবেদীন, তার মাতা আনোয়ারা বেগম, ছোট ভাই আবদুর রশিদ ভূঁইয়াকে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা চালিয়ে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা চালায়।
খবর পেয়ে স্থানীয়রা আহত প্রবাসী জয়নাল আবেদীনকে উদ্ধার শেষে চৌদ্দগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়। পরে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। বর্তমানে তিনি ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
এব্যাপারে হামলাকারী মো. মিলন জানান, ‘প্রবাসী জয়নাল আবেদীনসহ বহিরাগতরা আমাদের উপর হামলা চালায়। এতে আমরা চারজন আহত হয়েছি।
এ বিষয়ে কনকাপৈত ইউপি চেয়ারম্যান মো. জাফর ইকবাল বলেন, আমার কাছে যে অভিযোগ দেয়া হয়েছে তা সচিব ট্রেনিংয়ে থাকার কারণে হাতে পাইনি। দুই পক্ষ যদি বসতে চায় তা হলে মিমাংসার চেষ্টা করবো।
অভিযোগে সূত্রে গেছে, দৌলতপুর গ্রামের জয়নাল আবেদীন জীবিকার তাগিদে ২০১৭ সালে বাইরান চলে যান। এ সুযোগে পাশের বাড়ির হাবিবুর রহমান জোরপূর্বক ১১৬ দাগের নাল সম্পত্তি ও ৮৫ দাগের বি.এস দাগের সম্পত্তিতে ঘর নির্মাণ করে ভোগ দখল করে আসছে। সম্প্রতি জয়নাল আবেদীন ছুটিতে দেশে আসে এবং সম্পত্তি ফেরত চাইলে তারা উল্টো প্রাণনাশের হুমকি দেয় তাকে। প্রবাসী জয়নাল আবেদীন বিষয়টি স্থানীয় গ্রামবাসীদের জানালে শালিস বৈঠক বসে। বৈঠকে তারা উল্টো উত্তেজিত হয়ে জয়নালের পরিবারকে দেখে নেয়ার হুমকি দেয়।
পরে গত সোমবার প্রবাসী জয়নাল আবেদীন ইউপি চেয়ারম্যান বরাবরে সম্পত্তি ফেরত ও বিচার চেয়ে লিখিত অভিযোগ দেন। এতে ক্ষীপ্ত হয়ে বুধবার মৃত ফজলের রহমানের ছেলে হাবিবুর রহমান, তার ছেলে আবদুল কাদের, ইউনুছ মিয়া ভূঁইয়ার ছেলে মো. মিলন, আবদুল করিম বাদশা, কামাল উদ্দিনের ছেলে শাহাদাত হোসেন অপুর নেতৃত্বে ৮-১০ জন লোক একত্রিত হয়ে প্রবাসী জয়নাল আবেদীন, তার মাতা আনোয়ারা বেগম, ছোট ভাই আবদুর রশিদ ভূঁইয়াকে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা চালিয়ে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা চালায়।
খবর পেয়ে স্থানীয়রা আহত প্রবাসী জয়নাল আবেদীনকে উদ্ধার শেষে চৌদ্দগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়। পরে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। বর্তমানে তিনি ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
এব্যাপারে হামলাকারী মো. মিলন জানান, ‘প্রবাসী জয়নাল আবেদীনসহ বহিরাগতরা আমাদের উপর হামলা চালায়। এতে আমরা চারজন আহত হয়েছি।
এ বিষয়ে কনকাপৈত ইউপি চেয়ারম্যান মো. জাফর ইকবাল বলেন, আমার কাছে যে অভিযোগ দেয়া হয়েছে তা সচিব ট্রেনিংয়ে থাকার কারণে হাতে পাইনি। দুই পক্ষ যদি বসতে চায় তা হলে মিমাংসার চেষ্টা করবো।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন